ভবিষ্যত পরিকল্পনা

শিক্ষার মান উন্নয়ন

 


  • শিক্ষক প্রশিক্ষণ: শিক্ষকদের জন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। প্রশিক্ষণে আধুনিক শিক্ষাদান পদ্ধতি, শিশু মনোবিজ্ঞান এবং ইসলামিক জ্ঞান সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।
  • শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন: শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার মান যাচাই করার জন্য ত্রৈমাসিক এবং বার্ষিক পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হবে। দুর্বল শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ নজর দেওয়া হবে।

 

অবকাঠামোগত উন্নয়ন

 


  • শ্রেণিকক্ষ আধুনিকীকরণ: প্রতিটি শ্রেণিকক্ষে পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা করা হবে। পাশাপাশি, শ্রেণিকক্ষগুলোকে আরও আকর্ষণীয় করে সাজানো হবে, যাতে শিশুরা পড়াশোনায় আরও বেশি আগ্রহী হয়।
  • লাইব্রেরি: মাদ্রাসায় একটি লাইব্রেরি স্থাপন করা হবে, যেখানে ইসলামিক বইয়ের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের গল্পের বই, সাধারণ জ্ঞান এবং বিজ্ঞান বিষয়ক বই থাকবে।

 

শিক্ষা কার্যক্রম

 


  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: প্রতি বছর জাতীয় দিবস এবং অন্যান্য ইসলামিক দিবসে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। এতে শিক্ষার্থীরা ক্বেরাত, হামদ, নাত এবং ইসলামিক বিভিন্ন প্রগ্রামে অংশগ্রহণ করতে পারবে।
  • পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান: শিক্ষার্থীদের মাঝে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার গুরুত্ব তুলে ধরতে নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযানের আয়োজন করা হবে।
  • ধর্মীয় আলোচনা: প্রতি মাসে শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ ধর্মীয় আলোচনার ব্যবস্থা করা হবে, যেখানে তারা ইসলামের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবে।

 

সামাজিক ও আর্থিক দিক

 


  • অভিভাবক সমাবেশ: শিক্ষার্থীদের অগ্রগতি এবং মাদ্রাসার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে আলোচনা করার জন্য নিয়মিত অভিভাবক সমাবেশের আয়োজন করা হবে।
  • আর্থিক স্বচ্ছতা: মাদ্রাসার আয়-ব্যয়ের হিসাব স্বচ্ছ রাখা হবে এবং প্রতি বছর একটি আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।
  • শিক্ষাবৃত্তি: দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ শিক্ষাবৃত্তির ব্যবস্থা করা হবে।
  • এতিমখানা: ভবিষ্যতে হেফজখানা খোলার পর এতিমখানা খোলা হবে। এবং মহিলা মাদ্রাসা করার খেয়াল রয়েছে। এতে করে এতিম ছেলে ও মেয়ে উভয় পড়ালেখার সুযোগ পাবে।